এ সময় পোশাক শ্রমিকরা জানান, পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের ১ আগস্ট উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এ কারণে বৃষ্টি আর লকডাউন উপেক্ষা করেই তাদের রাজধানীমুখী হতে হচ্ছে।

রবিউল নামে এক পোশাক শ্রমিক জানান, বাসসহ কোনো গণপরিবহন না থাকায় দ্বিগুণ খরচে বাকেরগঞ্জ থেকে বরিশালে এসেছেন। এখন এখানে এসে কোনো যানবাহন না পেয়ে দারুণ বিপাকে পড়েছেন।
পোশাক কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে যানবাহন চলাচলের বিষয়টি সুরাহা না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পোশাক শ্রমিকরা।
উল্লেখ্য বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলার অসংখ্য শ্রমিক রাজধানীর বিভিন্ন পোশাক কারখানায় কাজ করেন। ঈদুল আজহার সময় ৮ দিন যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায়, পোশাক শ্রমিকরা ওই সময়ে বাড়ি ফিরেছিলেন। ‘লকডাউনেও’ কারখানা খুলে দেওয়ার সিন্ধান্তে সেই পোশাক শ্রমিকরাই পড়েছেন এখন বিপাকে।
এদিকে নথুল্লাবাদসহ নিজেদের আওতাধীন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন এয়ারপোর্ট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বিপ্লব বড়ুয়া।